হাইব্রিড কম্পিউটার কি? হাইব্রিড কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য এবং কার্যাবলী
হাইব্রিড কম্পিউটার কি? হাইব্রিড কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য এবং কার্যাবলী
হাইব্রিড কম্পিউটারে নানা দিক নিয়ে আজকের এই আমাদের আলোচনা। আপনি যদি হাইব্রিড কম্পিউটার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আগ্রহী হন তবে আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। আমাদের আজকের এই পোস্টটিতে মূলত আলোচনা করা হবে হাইব্রিড কম্পিউটার কি, হাইব্রিড কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য, হাইব্রিড কম্পিউটারের আবিষ্কারক এবং হাইব্রিড কম্পিউটারের সুবিধা ও অসুবিধা ইত্যাদি বিষয়ের উপর।
কম্পিউটার আবিষ্কার হওয়ার পর থেকে শুরু করে এখন অব্দি বেশ কয়েক ধরনের কম্পিউটার রয়েছে। আমরা সাধারণত মাইক্রো কম্পিউটার কে চিনে থাকে। এই মাইক্রো কম্পিউটার ছাড়া আরো অনেক ধরনের কম্পিউটার রয়েছে। যেগুলোর সাথে আমরা খুব বেশি একটা পরিচিত না। এগুলো হলো মিনি কম্পিউটার, হাইব্রিড কম্পিউটার, সুপার কম্পিউটার ইত্যাদিরসহ আরো অনেক ধরনের কম্পিউটার রয়েছে।
এসব কম্পিউটারের মধ্যে আজকের আমাদের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে হাইব্রিড কম্পিউটার হাইব্রিড কম্পিউটার সম্পর্কে। আজকে আমরা হাইব্রিড কম্পিউটারের সর্ব সাকল্য বিষয় নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব। চলুন তাহলে হাইব্রিড কম্পিউটার সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয় জেনে নেওয়া যাক।
কম্পিউটার কি?
কম্পিউটার হচ্ছে এক ধরনের যন্ত্র। যে যন্ত্রকে তথ্য প্রক্রিয়াকরণের জন্য আবিষ্কার করা হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের কাজ করার জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এসবের মধ্যে রয়েছে হিসাব করা, লেখালেখি কাজ করার জন্য, গেম খেলা, ছবি আঁকা সহ বিভিন্ন বিনোদনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার কাজ করা হয়ে থাকে এই কম্পিউটার দিয়ে।
একটি কম্পিউটারে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ অংশ রয়েছে। তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো প্রসেসর। প্রসেসর কম্পিউটারের মস্তিষ্ক। প্রসেসর ইনপুট গ্রহণ করার পর সেটাকে ইউজারের নির্দেশনা বলি অনুসরণ করে এবং সে অনুযায়ী তথ্য প্রক্রিয়া করে আউটপুট দেয়। প্রসেসর কম্পিউটারের অন্যান্য ডিভাইস গুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে এবং তাদেরকে নির্দেশনা দিয়ে থাকে কিভাবে কাজ করতে হবে।
আকার আকৃতি এবং কার্যক্ষমতার উপর নির্ভর করে কম্পিউটার বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ গঠন হল ডেক্সটপ কম্পিউটার। ডেক্সটপ কম্পিউটার ছোট এবং অনেক শক্তিশালী হয়ে থাকে। ডেক্সটপ কম্পিউটার সাধারণত বাড়িতে এবং অফিসে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ল্যাপটপ কম্পিউটার ছোট এবং গ্রহণযোগ্য হওয়ার ফলে এগুলো নিয়ে সাধারণত ভ্রমণের সময় বা বাড়ির বাহিরে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
আরও পড়ুন: কম্পিউটারের দাম ? কম্পিউটার কত প্রকার তা জেনে নিন বিস্তারিত?
তারপর রয়েছে ট্যাবলেট কম্পিউটার। ট্যাবলেট কম্পিউটার ল্যাপটপ কম্পিউটারের থেকেও ছোট এবং গ্রহণযোগ্য। ট্যাবলেট কম্পিউটার সাধারণত লেখাপড়া এবং ইন্টারনেট ব্রাউজ করার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কম্পিউটারের মধ্যে স্মার্ট ফোন সবচেয়ে ছোট এবং বনযোগ্য একটি কম্পিউটার। স্মার্টফোনে সাধারণত যোগাযোগ ইন্টারনেট ব্রাউজিং এবং গেম খেলা সহ বিভিন্ন ধরনের কাজ হয়ে থাকে।
উপরোক্ত আলোচনায় যেসব কম্পিউটারের কথা বলা হলো সেগুলো সবাই মাইক্রো কম্পিউটারের উদাহরণ। মাইক্রো কম্পিউটার ছাড়াওঅনেক ধরনের কম্পিউটার রয়েছে যেমন মিনি কম্পিউটার হাইব্রিড কম্পিউটার।আজকে আমরা আলোচনা করব হাইব্রিড কম্পিউটার সম্পর্কে। চলুন এবার হাইব্রিড কম্পিউটার সম্পর্কে বিস্তারিত করা যাক।
হাইব্রিড কম্পিউটার কি? (what is hybrid computer)
হাইব্রিড কম্পিউটার হলো এমন এক ধরনের কম্পিউটার যে কম্পিউটার এনালগ কম্পিউটার এবং ডিজিটাল কম্পিউটারের উভয়ের বৈশিষ্ট্য দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। তাকে হাইব্রিড কম্পিউটার বলা হয়। এনালগ কম্পিউটারের কাজ ডেটা পরিমাপ করা এবং সেটিকে পরিমাপের মান অনুসরণ করে সরাসরি প্রক্রিয়া করা। অপরদিকে ডিজিটাল কম্পিউটার যেটাকে শঙ্কায় রূপান্তরিত করে থাকে এবং সেটি কে সংখ্যা কত ভাবে প্রক্রিয়া করে। উভয় কম্পিউটারের আউটপুট একত্রিত করে হাইব্রিড কম্পিউটার।
এর ফলে হাইব্রিড কম্পিউটার জটিল সমস্যা গুলি সমাধান করতে পারে খুবই সহজে। যা এনালগ কম্পিউটার কিংবা ডিজিটাল কম্পিউটার একা সমাধান করতে পারেনা। Hybrid computer সাধারণত বৈজ্ঞানিক গবেষণার কাজে এবং প্রকৌশল ও শিল্পে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।যেমন হাইব্রিড কম্পিউটার আবহাওয়ার পূর্বাভাস এবং মহাকাশ গবেষণা সহ চিকিৎসা গবেষণা বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।
Hybrid computer হচ্ছে এমন একটি কম্পিউটার যেটা এনালগ এবং ডিজিটাল কম্পিউটারের মধ্যে যে সকল সর্বোত্তম বৈশিষ্ট্য গুলো রয়েছে তার সমন্বয়ে গঠিত। হাইব্রিড কম্পিউটার বৈজ্ঞানিক গবেষণার কাজে বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তাই বলা যায় প্রযুক্তি ও ব্যক্তিগত দিক থেকে এনালগ কম্পিউটার এবং ডিজিটাল কম্পিউটারের আংশিক সমন্বয়ে গঠিত কম্পিউটার ই হচ্ছে হাইব্রিড কম্পিউটার।
Hybrid computer কাকে বলে?
হাইব্রিড কম্পিউটার হচ্ছে- যে কম্পিউটার এনালগ কম্পিউটার এবং ডিজিটাল কম্পিউটারের আউটপুট একত্রে করে বিশ্লেষণ করে তাকে Hybrid computer বলা হয়।
পরিবর্তনশীল বৈদ্যুতিক তরঙ্গের দ্বারা পরিচালিত হয় এরকম কম্পিউটারাই হচ্ছে এনালগ কম্পিউটার। চাপ তাপ এবং তরল পদার্থের পরিবর্তনশীল তথ্যের ভিত্তিতে তৈরি হওয়া বৈদ্যুতিক তরঙ্গ কে এনালগ কম্পিউটারে ইনপুট হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এনালগ কম্পিউটার এসব ডাটা স্টোর না করে তা সঙ্গে সঙ্গে আউটপুট দেয়।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল কম্পিউটার কি? ডিজিটাল কম্পিউটারের প্রকারভেদ
এনালগ কম্পিউটার থেকে সেই আউটপুট নিয়ে সেগুলোকে ডিজিটাল কম্পিউটারে ইনপুট হিসেবে ব্যবহার করা হয়। তারপর ডিজিটাল কম্পিউটারে এসব ডাটা বিশ্লেষণ করার পরে ডিজিটাল কম্পিউটার থেকে আউটপুট দেওয়া হয় হাইব্রিড কম্পিউটার ইনপুট হিসেবে। এর মাধ্যমে Hybrid computer দিয়ে অনেক জটিল এবং কঠিন বিষয়ের উপর বিশ্লেষণ বা কাজ করা যায়।
এমন কিছু ডাটা আছে যেগুলো এনালগ কম্পিউটার কিংবা ডিজিটাল কম্পিউটার দ্বারা একাকী বিশ্লেষণ করা সম্ভব হয় না সেগুলো হাইব্রিড কম্পিউটার একাই করে ফেলতে পারে। সেজন্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে শক্তিশালী কম্পিউটার হিসেবে হাইব্রিড কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
হাইব্রিড কম্পিউটারের আবিষ্কারক
কম্পিউটারের গঠন কাজে ধরনের এবং প্রক্রিয়া গত দিক থেকে কম্পিউটারকে বেশ কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। তার মধ্যে হাইব্রিড কম্পিউটার অন্যতম। মূলত Hybrid computer বিশেষ উদ্দেশ্য সম্পাদনের জন্য তৈরি করা হয়েছে।
১৯৬১ সালে প্যাকার্ড বেল নামে একজন ব্যক্তি বিশ্বের প্রথম ডেস্কটপ হাইব্রিড কম্পিউটিং সিস্টেম হাইকম্প (Hycomp 250) তৈরি করেছিলেন। আবার ১৯৬৩ সালে Enterprise Application Integration (EAI) সমন্বিত hybrid computer হাইডাক ২৪০০ (HYDAC 2400) প্রকাশ করেন। তারপরও ১৯৮০ সালে Marconi space and Defince Systems Limited স্টারগ্লো হাইব্রিড কম্পিউটার তৈরি করেছিলেন।
হাইব্রিড কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য
আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি এনালগ কম্পিউটার এবং ডিজিটাল কম্পিউটারের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য একত্রিত করে হাইব্রিড কম্পিউটার কাজ করে থাকে।আর সে কারণে হাইব্রিড কম্পিউটার গুলি অনেক দ্রুত এবং নির্ভুল ভাবে কাজ সম্পাদন করতে পারে। প্রথমে এনালগ কম্পিউটারে ডাটা ইনপুট নিয়ে সেগুলোকে নির্ভুলভাবে ডিজিটাল কম্পিউটার দিয়ে বিশ্লেষণ করা হয় তারপর হাইব্রিড কম্পিউটারে নিয়ে সেগুলোকে বিভিন্ন কাজ করা হয়।
এজন্য হাইব্রিড কম্পিউটার অনেক বেশি দ্রুত গতিতে কাজ করতে পারে। এবং নির্ভুলভাবে কাজ করতে পারে। হাইব্রিড কম্পিউটারকে মূলত অনেক বেশি জটিল এবং কঠিন বিষয় বিশ্লেষণ করার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তাই ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য Hybrid computer ব্যবহার করা হয় না।হাইব্রিড কম্পিউটার কে বিভিন্ন বিমান সংস্থা মহাকাশ গবেষণা চিকিৎসা বিভাগ সহ আবহাওয়া অধিদপ্তরে হাইব্রিড কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।
হাইব্রিড কম্পিউটারের কিছু বৈশিষ্ট্য নিচে উল্লেখ করা হলো
এনালগ কম্পিউটার এবং ডিজিটাল কম্পিউটারের সমন্বয় মিশ্র প্রযুক্তিতে তৈরি করা কম্পিউটার যার কার্যক্ষমতা এনালগ কম্পিউটার এবং ডিজিটাল কম্পিউটার থেকেও অনেক বেশি হয়ে থাকে।
হাইব্রিড কম্পিউটার এনালগ কম্পিউটার থেকে ইনপুট নিয়ে ডিজিটাল কম্পিউটারে আউটপুট এর পদ্ধতি।
বিশেষ বিশেষ জটিল এবং কঠিন কাজে ব্যবহৃত করা হয় হাইব্রিড কম্পিউটার।
হাইব্রিড কম্পিউটারের গঠন জটিল প্রকৃতির। তুলনামূলকভাবে এই কম্পিউটারের দাম অনেক বেশি।
হাইব্রিড কম্পিউটারের ব্যবহার
বর্তমান সময়ের দৈনিন্দ্য বিভিন্ন কাজে হাইব্রিড কম্পিউটারের ব্যবহার বেড়েই চলেছে। চলুন তাহলে নিচে জেনে যাওয়া নেওয়া যাক হাইব্রিড কম্পিউটার ব্যবহার কোথায় হয়ে থাকে।
হাইব্রিড কম্পিউটার পেট্রোল পাম্পে জ্বালানির পরিমাপকে মুদ্রার হারে রূপান্তর করতে ব্যবহার করা হয়।
এ কম্পিউটার রোগীর হার্টবিট পরিমাপের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
বৈজ্ঞানিক বিভিন্ন পরীক্ষার জন্য এই কম্পিউটার বৈজ্ঞানিক পরীক্ষাগারে ব্যবহার করা হয়।
বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানে শিল্প প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করার জন্য এটি ব্যবহার করা হয়।
এয়ারলাইন সেক্টরে চাপতাপ গতি ইত্যাদি ফলাফল প্রকাশ করার জন্য এসব কম্পিউটার ব্যবহার হয়ে থাকে।
আবহাওয়া সিস্টেম গণনা করার জন্য এসব কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
চিকিৎসা ক্ষেত্রে সিটি স্ক্যান মেশিনেও এ ধরনের কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
গ্যাস এবং বিদ্যুৎ চালিত গাড়িতে এ ধরনের কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
সেলফোনে বা অ্যানালগ সাউন্ড কে ডিজিটাল সিগন্যালে রূপান্তরিত করতে এসব কম্পিউটার ব্যবহার হয়ে থাকে।
পারমাণবিক চুল্লি পর্যবেক্ষণ এবং নিয়ন্ত্রণ করার কাজে এসব কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
আরও পড়ুন: এনালগ কম্পিউটার কাকে বলে?
হাইব্রিড কম্পিউটারের সুবিধা ও অসুবিধা
হাইব্রিড কম্পিউটারের সুবিধা এবং কিছু অসুবিধা রয়েছে। আমরা জানি প্রকৃতি জিনিসেরই সুবিধা যেমন রয়েছে তেমনি কিছু অসুবিধা থেকে থাকে। চলুন তাহলে নিচে Hybrid computer সুবিধা এবং অসুবিধা গুলো জেনে নেওয়া যাক।
হাইব্রিড কম্পিউটারের সুবিধা
হাইব্রিড কম্পিউটার অনেক শক্তিশালী হয়ে থাকে এবং এটি দ্রুত হওয়ার কারণে এই কম্পিউটার এখন অনেক ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। হাইব্রিড কম্পিউটারের মূল সুবিধা হচ্ছে এটি এনালগ কম্পিউটার এবং ডিজিটাল কম্পিউটারের কার্যক্ষমতা একত্রিত করে কাজ করে থাকে। নিচে হাইব্রিড কম্পিউটারের সুবিধা গুলো উল্লেখ করা হলো
হাইব্রিড কম্পিউটারের স্পিড অনেক বেশি থাকে এবং এটি নির্ভুলভাবে ফলাফল দিয়ে থাকে।
এনালগ কম্পিউটার এবং ডিজিটাল কম্পিউটার থেকে হাইব্রিড কম্পিউটারের গুরুত্ব অনেক বেশি। কারণ হাইব্রিড কম্পিউটারের কার্যক্ষমতা অনেক বেশি হয়ে থাকে।
হাইব্রিড কম্পিউটার অনলাইন ডেটা প্রসেসিং করতে সক্ষম।
এই কম্পিউটার যেকোন গাণিতিক সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম।
হাইব্রিড কম্পিউটারে অসুবিধা
হাইব্রিড কম্পিউটারের সুবিধার পাশাপাশি কিছু অসুবিধা রয়েছে। চলুন নীচে হাইব্রিড কম্পিউটারে অসুবিধা গুলো জেনে নেওয়া যাক।
এই কম্পিউটারে সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়ার ইন্সটল করা বেশ জটিল ও কঠিন কাজ।
হাইব্রিড কম্পিউটার অনেক ব্যয়বহুল তাই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে খুব গুরুত্বপূর্ণ কাজে শুধুমাত্র এটি ব্যবহার করা হয়।
হাইব্রিড কম্পিউটার সবাই চালাতে পারে না। এটি চালানোর জন্য প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হয়
আশা করি, উপরোক্ত পথ থেকে আপনারা হাইব্রিড কম্পিউটারের সাথে পরিচিত হলেন এবং Hybrid computer কি, হাইব্রিড কম্পিউটার কিভাবে কাজ করে, হাইব্রিড কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য, এবং হাইব্রিড কম্পিউটারের সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে একটি সুস্পষ্ট ধারণা পেয়েছেন। এতে আপনারা অনেক উপকৃত হবেন বলে আমি মনে করি।